বিশ্বাস শিহাব পারভেজ মিঠু। কলাপাড়ার লালুয়া বানাতী বাজার ইজারাদার দুদাল মিরা”র ইজারা রশিদ দিয়ে মুক্তিযোদ্ধা বাজার চান্দুপাড়ায় অবৈধ গরু বাজার চলে আসছে দীর্ঘদিন ধরে। চোরাই গরু বিক্রির নিরাপদ অভয়ারণ্য লালুয়া মুক্তিযোদ্ধা বাজারে ২০জনের প্রভাবশালী চাদাঁবাজ চক্রের কাছে জিম্মি এখণ গরু বাজার।বাজারের সড়ক পথ আটকিয়ে গরুবাজারে হাটে আসা জনগন বিরম্বনার শিকার হচ্চে প্রতিনিযত।শনিবার দিন লালুয়া মুক্তিযোদ্ধা বাজারে দৃশ্যমান চাঁদাবাজ চক্রের ক্ষমতার অপব্যবহার। বহাল তবিয়তে সরকারী দল ও সরকারর বিরোধী দলের যৌথ আয়োজনে সংস্লিস্ট প্রশাসন সহ সকল মহলকে ম্যানেজ পুর্বক চান্দুপাড়া (শনিবার))মুক্তিযোদ্ধা বাজারে অবৈধ ইজারাবিহীন গরু বাজার চলে আসলেও সংস্লিস্ট আইন প্রয়োগকারী সংস্থার নেই কোন আইনি
নজরদারী। কলাপাড়া”র চাপলিবাজার,পক্কিয়া পাড়া, বানাতীবাজার ইজারাদারের যৌথ উদ্যোগে অবৈধ গরু বাজার চলে আসছে।শনিবার সকাল থেকে ওই বাজারে চিন্হিত গরু চোরদের অবাধ বিচরন বিরাজ মান।অভিযোগ উঠেছে ওই বাজারে বিভিন্ন এলাকার চোরাই গরু বিক্রির নিরাপদ অভয়রান্য হয়ে ওঠার খবর বিরাজ মান।
সচেতন মহল টু-ইন-ওয়ান বানাতী বাজার ইজারাদার দুদাল মিরার ইজারা বাতিল পুর্বক চাঁদাবাজ চক্রের গ্রেফতার দাবী তে সোচ্চার। যেন দেখার কেউ নেই। এই বিষয় জানতে চাইলে বানাতী বাজারের ইজারাদার জাহিদুল ইসলাম (দুধাল) মিরা বলেন, লালুয়ার এই অবৈধ বাজারের জন্য আমার বৈধ ইজারার বাজারের গরু মহিষ বেঁচা কেনা একেবারে বন্ধ হয়ে যাওয়ার উপক্রম হয়েছিল। তাই বাধ্য হয়ে অন্য সব ইজারাদারকে সাথে নিয়ে এই বাজারটি পরিচালনা করছি। লালুয়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি তরিকুল ইসলাম খাঁন বলেন, এই বাজারটি অবৈধ তাঁরা কিভাবে এই বাজারটি পরিচালনা করেন আমার জানা নেই, আমাদের নাম ভাঙ্গিয়ে হয়ত কালেকশন করে এটাও আমার জানা নেই, এই অবৈধ বাজার বন্ধের দাবি আমারও। এ বিষয়ে কলাপাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শংকর চন্দ্র বৈদ্য বলেন, এই বাজারের বিষয় আমি এসেই শুনছি বাজারটি বন্ধ করার ব্যবস্তা করছি। উপজেলায় কোন অবৈধ বাজার চালানো যাবেনা।