কুয়াকাটা প্রতিনিধি।।
সোমবার রাত ৮ টা ৩০ মিনিটে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে মহিপুর থানার অফিসার ইনচার্জ খোন্দকার মোঃ আবুল খায়েরের নির্দেশে এসআই মান্নান, এসআই সাইদুল, এসআই রাসেল, এএসআই জাহাঙ্গীর সহ ১০/১২ জন ফোর্স নিয়ে আবাসিক এ.আর খান হোটেলে অভিযান করেন ।আবাসিকের আড়ালে পুলিশের চোখ ফাঁকি দিয়ে ঈদ পরবর্তী সময় পর্যটকদের ভিড়ে পতিতা দিয়ে দেহ ব্যবসা করে আসছেন ভাড়াটিয়া মালিক মোঃ ফারুক। মহিপুর থানার ওসি খোন্দকার মোঃ আবুল খায়েরের তৎপরতায় থানা পুলিশের জালে পতিতা সহ ধরা পড়েন এই ফারুক, পিতা মৃত হাতেম আলী, কাউনিয়া ২ নং ওয়ার্ড বরিশাল। অভিযান পরিচালনার সময় চাঁদনী (১৯) পিতা মজিবর সরদার সাং কুকুয়া, উপজেলাঃ আমতলী, জেলাঃ বরগুনা, মুক্তা (২৫) পিতা আহম্মাদ মল্লিক সাং – টেংরাবাজার, উপজেলাঃ পাথরঘাটা, জেলাঃ বরগুনা। এই দুই যুবতীকে ২ রুমে খদ্দের ও ফারুক সহ গ্রেফতার করেন মহিপুর থানা পুলিশ। এ সময় মাহমুদ ফরাজী, পিতাঃ আলাউদ্দিন সরদার, সাং দেয়ারা, ইউনিয়নঃ দিগুলিয়া, জেলাঃ খুলনাকে আটক করা হয়। এ বিষয় জানতে চাইলে মহিপুর থানার অফিসার ইনচার্জ খোন্দকার মোঃ আবুল খায়ের বলেন, তাদের কে বিজ্ঞ আদালতে প্রেরন করা হবে। এছাড়াও কুয়াকাটা সহ মহিপুর থানা এলাকাকে মাদক ও পতিতা মুক্ত রাখতে অভিযান অব্যাহত থাকবে। তিনি কুয়াকাটাকে মাদক ও পতিতা মুক্ত রাখতে সকলের সহযোগিতা চেয়েছেন । এই অভিযান অব্যাহত থাকুক এমনটাই দাবী সকলের।