মোঃ হাবিবুল্লাহ খান রাব্বী
অতীত আমার বড়ই আপন,
কেমনে ভুলে যাই ?
তোমরা যখন বলো আমায়,
তবুও ভুলি নাই।
বাবা আমায় বলতো যখন ,
থাকিস মিলেমিশে,
তবুও ক্ষতি করিস না তো ,
বৌয়ের ঋষ ঋষে।
ভাইয়ে ভাইয়ে হয়না যেন অমিল
বোনকে নাইওর করিস,
বউ মা যদি ভুল ও করে তবে
দেহে নাহি মারিস।
কথার মাইরে যদি না পায় ব্যথা,
ঠান্ডা রাখিস নিজের মাথা।
ধৈর্য থাকা মহৎ গুণ তাতে নিজের বাড়ে মান,
এর বিপরীত হইলে বাবা যাইতে পারে নিজের জান।
নতুন বছর আসতে পারে জীবন নতুন নয়,
পিছনের সুখ-দুঃখ মনে রেখে আগামীর পথ চলতে হয়।
মা বুঝাইত কতকথা বাবা ! চলতি পথে ডানপাশে চলবা,
হোক না কেন বয়সে ছোট তবুও রাগে নয়, স্নেহভরে বলবা।
বন্ধু-বান্ধব, প্রতিবেশী বা হোক না ! দুরের কেউ,
ভালোবাসা যতোই থাকুক, দেখাইওনা ঘরের বউ।
নতুন বছর, জন্মদিনে কেক কাটা গানের আসর বসাইওনা মিলে দল,
পারলে তুমি ক্ষমা চেয়ে খোদার তরে দুহাত তুলে ফালাও চোখের জল।
মঙ্গল তোমার তাতেই হবে, সুখ পাবে তোর মায়ের মন,
থাকবে সুখে তোর জন্মদাতা, তুই পাবিরে পরম ধন।
ধরায় যেমন – ওপারে তেমন, কর্মগুণে তৈরি ঘর,
অসৎসঙ্গ করিয়া ভঙ্গ,শুনলে আযান জামাত ধর।
কষ্ট গুলো সুখের হবে, দুঃখ যদি করো জয়,
ক্ষনে ক্ষনে আয়ু কমে,জন্মিলে মরিতে হয়।
বারো মাসে কাটে বছর, দিনের ঘন্টা বাজায় আছর, সন্ধ্যা খানিক পরে,
দুরের রাখাল ঘনিয়ে কাছে, থাকবেনা কেউ খেলার মাঠে, ঘাটের বধু ঘরে।