নিজস্ব প্রতিনিধি।।
সরকার নিষিদ্ধ ঘোষিত জাল ব্যবহারের কারণে হুমকির মুখে বঙ্গোপসাগরের মৎস্যশিল্প ও জীব বৈচিত্র এসব জালের ব্যবহারে বন্ধে দু’একটা অভিযান চালানো হলেও তা খুব একটা কাজে আসছে না। সংশ্লিষ্টিরা বলেছেন অবৈধ এই জালের ব্যবহার বন্ধে জেলেদের সচেতন করার পাশাপাশি আইন প্রয়োগে সরকারকে কঠিন হতে হবে।
বঙ্গোপসাগরের বিভিন্ন নদ-নদীর মোহনায় অবাধে পাতা হচ্ছে নষিদ্ধি জাল। স্থানীয়ভাবে বাঁধা জাল হিসেবে পরিচিতি এই জালের ফাঁস এত ছোট মাছের রেনু থেকে শুরু করে ডিম এমন কি পানিতে বাস করা বিভিন্ন কীটপতঙ্গও এতে আটকে যায়। এতে স্থানীয় জীব বৈচত্র্য মারাত্মক হুমকির মুখে পড়েছে মৎস্য প্রজননের। এবিষয়ে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক অনেক জেলারা বলেন, মোরা সাগরে ভুলা চিংড়ি মাছ ধরি প্রায় দুই থেকে তিন হাজার নৌকা দিয়ে। প্রতি নৌকায় ৬ থেকে ৮ হাজার টাকা দিয়ে এই তিন মাসের জন্য সাগরে ভুলা চিংড়ি মাছ ধরি।
কৌশল পরির্বতন করে বেশ কিছু নদীর মোহনায় গোয়েন্দা নজরদারী করা হচ্ছে বলে জানালেন পটুয়াখালী জেলা মৎস কর্মকর্তা।
নিষিদ্ধি জালের ব্যবহার বন্ধ করতে পারলে দেশে মৎস উৎপাদনে আরো সফলতা র্অজন করা সম্ভব বলে জানান মৎস্য প্রশাসনের সংশ্লিষ্টরা।